বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম
মুভমেন্ট ফর পাঙ্কচুয়ালিটির সেমিনার; কুইজ প্রতিযোগিতা ও র‍্যফেল ড্র অনুষ্ঠিত গাজীপুরে মাওলানা রইস উদ্দিনকে নির্যাতনের পর কারাগারে মৃত্যু : সারাদেশে বিক্ষোভ-সমাবেশে উত্তাল আহলে সুন্নাত জনতা, ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম চাঁপাইনবাবগঞ্জের দেবীনগর বাসির মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহের ভালুকায় হাইওয়ে পুলিশের ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত বিএসটিআই’র যৌথ অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানের জরিমানা নোয়াখালীতে যুবককে গুলি করে হত্যা, গ্রেপ্তার-৩ চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডিবি পুলিশের অভিযানে ইয়াবাসহ ১ জন আটক গোবিন্দগঞ্জে বাড়ীতে হামলা ও বাবা-মাকে মারধর করে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে অপহরণ, ৩ ঘন্টা পর উদ্ধার, মূল অভিযুক্ত সঞ্চয় গ্রেফতার নওগাঁর পোরশায় ৮ম শ্রেনীর ছাত্রীকে পালাক্রমে গণধর্ষণের মামলায় দুইজন যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার অভিযানে চুরি হওয়া গরুসহ দুই চোর গ্রেফতার 

দোহাজারী হাইওয়ে সড়ক কে নিরাপদ সড়ক করতে কাজ করে যাচ্ছেন শুভ রঞ্জন চাকমা

কামরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম জেলা: চট্টগ্রাম কক্সবাজার সড়কে প্রায় প্রতি দিনরাতে নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছে দোহাজারী হাইওয়ে পুলিশের অফিসার ইনচার্জ শুভ রঞ্জন চাকমা ।এই নিরাপত্তা নিশ্চিত না করলে ডাকাতদের কবলে পড়ে অনেকেই সর্বস্ব হারাতেন। তাদের হামলায় আহত হতেন সাধারণ মানুষ ও চালক। ডাকাতরা ভাংচুর করতেন অনেক গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হতেন।কিন্তু বর্তমান সময়ে সড়কটিতে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা অবস্থায় বাধাঁ ভিগ্ন চাড়া যাতায়াত করতে পারছে যাত্রী ও চালকরা। এদিকে, অরক্ষিত এ সড়কে গত ঈদে দূর-দূরান্তের ঘরমুখো মানুষেরা নিরাপদে যাতায়াত নিশ্চিত করতে রাত দিন পরিশ্রম করে গেছেন দোহাজারী হাইওয়ে পুলিশের অফিসার ইনচার্জ শুভ রঞ্জন চাকমা ও তার অফিসার বৃন্দ।
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়া হতে লোহাগাড়া সহ সকল জেলার সাথে যোগাযোগের মাধ্যম এই সড়ক টি । এ সড়কে প্রতিরাতেই শতাধিক দূরপাল্লার যাত্রীবাহী নৈশকোচ সহ অসংখ্য যাত্রী ও পণ্যবাহী যানবাহনে নিরাপদ ভাবে চলাচল করে যাচ্ছে।
আরও জানা যায়, সড়কের চন্দনাইশ থানা সাতকানিয়া থানা, লোহাগাড়া থানা এলাকাতেই ডাকাতির ঘটনা ঘটত বেশি ওসি শুভ রঞ্জন চাকমা ওসি হিসেবে যোগদানের পর থেকে এই এলকার হাইওয়ে সড়ক নিরাপদ সড়ক হিসেবে গড়ে উঠেছে ।এক সময় রাস্তার ওপর গাছের টুকরা ফেলে ব্যারিকেড দিয়ে যানবাহন আটকাত ডাকাতরা । ধারালো দা, ছুরি, চাইনিজ কুড়াল, কিরিচ ও হালকা আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে ডাকাতরা। যাত্রীবাহী বাসের চেয়ে প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজি চালিত অটোরিকশা, পিকআপ প্রভৃতি ছোট গাড়িগুলোই তাদের মূল টার্গেট। গাড়ির গতিরোধ করার সাথে সাথেই আচমকা হামলা-ভাংচুর শুরু করে। পরে অস্ত্র ঠেকিয়ে টাকা,পয়সা, স্বর্ণলংকারসহ সর্বস্ব লুটিয়ে নিত ডাকাতরা। বর্তমানে যাত্রী ও চালাকরা নিরাপদে চলাচল করছে বলে মত প্রকাশ করেছেন সাধারণ যাত্রী ও চালাক।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত